হোস্টিং টিউটোরিয়াল
আপনার ওয়েব সাইট তখনই সারা বিশ্ব থেকে দেখা যাবে যখন আপনি আপনার সাইট কোন ওয়েব সার্ভারে হোস্টিং করবেন(জায়গা করে নেবেন)। tech.priyo.com এর টিউটোরিয়ালগুলি পড়লেই আপনি সব বুঝতে পারবেন যেমন হোস্টিং কি,কেন করতে হবে,কোন সার্ভারে হোস্টিং করতে হবে,ডোমেইন কি,ব্যান্ডওয়াইথ কি,সাবডোমেইন ইত্যাদি।
যখন আপনি একটা ওয়েব সাইট তৈরী করবেন তখন কোন পাবলিক ওয়েব সার্ভারে আপনার সাইটটি কপি করে রাখতে হবে।আপনি চাইলে আপনার পিসিকে ওয়েব সার্ভার করতে পারেন তবে এজন্য বেশ প্রস্তুতি দরকার।সাধারনত যেটা করা হয় তা হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানি এসব প্রস্তুতি নিয়ে অর্থ্যাৎ ওয়েব সার্ভার ও অন্যান্য সেবা নিয়ে বসে আছে।আপনি তাদের কাছে গেলেই নির্দিষ্ট পরিমান টাকার বিনিময়ে এসব সার্ভিস দেবে।কিছু বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে এসব কোম্পানির বিভিন্ন প্যাকেজ আছে আপনি আপনার সুবিধামত প্যাকেজটি বেছে নিবেন।পরবর্তী টিউটোরিয়ালগুলিতে এসব বৈশিষ্ট্যগুলির আলোচনা করা হবে যাতে একজন বুঝতে পারে কোন্ কোন্ সুবিধাসহ প্যাকেজটি তার দরকার নিজের সাইটটির জন্য।
যদি বাংলাদেশে হোস্টিং করান তাহলে হোস্টিং করানোর আগে কোন অভিজ্ঞ ডেভেলপারের সাথে পরামর্শ করে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।কারন পত্রিকায় যেমন নকল টিউশনির অফার থাকে তেমনি এই জগতেও অনেক নকল হোস্টিং কোম্পানি আছে।এদের কাছে গিয়ে যাই বলবেন প্রথমে হ্যা বলবে।কিছু টাকা হাতিয়ে নেয়ার পর আসল কথাগুলো বলবে।
Source: http://www.webcoachbd.com/
যখন আপনি একটা ওয়েব সাইট তৈরী করবেন তখন কোন পাবলিক ওয়েব সার্ভারে আপনার সাইটটি কপি করে রাখতে হবে।আপনি চাইলে আপনার পিসিকে ওয়েব সার্ভার করতে পারেন তবে এজন্য বেশ প্রস্তুতি দরকার।সাধারনত যেটা করা হয় তা হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানি এসব প্রস্তুতি নিয়ে অর্থ্যাৎ ওয়েব সার্ভার ও অন্যান্য সেবা নিয়ে বসে আছে।আপনি তাদের কাছে গেলেই নির্দিষ্ট পরিমান টাকার বিনিময়ে এসব সার্ভিস দেবে।কিছু বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে এসব কোম্পানির বিভিন্ন প্যাকেজ আছে আপনি আপনার সুবিধামত প্যাকেজটি বেছে নিবেন।পরবর্তী টিউটোরিয়ালগুলিতে এসব বৈশিষ্ট্যগুলির আলোচনা করা হবে যাতে একজন বুঝতে পারে কোন্ কোন্ সুবিধাসহ প্যাকেজটি তার দরকার নিজের সাইটটির জন্য।
যদি বাংলাদেশে হোস্টিং করান তাহলে হোস্টিং করানোর আগে কোন অভিজ্ঞ ডেভেলপারের সাথে পরামর্শ করে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।কারন পত্রিকায় যেমন নকল টিউশনির অফার থাকে তেমনি এই জগতেও অনেক নকল হোস্টিং কোম্পানি আছে।এদের কাছে গিয়ে যাই বলবেন প্রথমে হ্যা বলবে।কিছু টাকা হাতিয়ে নেয়ার পর আসল কথাগুলো বলবে।
Source: http://www.webcoachbd.com/
Tutorial Topics:
ডোমেইন নাম টিউটোরিয়াল
আপনার সাইটের জন্য ডোমেইন নাম হল একটা অদ্বিতীয় নাম। এই নামটাই আপনার সাইটের মুল ঠিকানা হবে। সাইটের মুল পাতাটি সাধারনত ডোমেইন নামে অবস্থিত। যেমন এ সাইটটি tech.priyo.com
এই নামটি নিবন্ধন করে নিতে হবে,নিবন্ধন করার সাথে সাথেই ঐ সাইটের সকল তথ্য এবং আইপি এড্রেস DNS (Domain name System) Server এ সংরক্ষিত হয়ে যায়। শেষে যে শব্দটি থাকে যেমন .com,.net,.org ইত্যাদি এগুলো নিজের ইচ্ছামত ঠিক করতে পারেন-সাধারনত কোম্পানি হলে .com,অর্গানাইজেশন হলে .org এভাবে নিয়ে থাকে।
সাবডোমেইন
এটার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবেনা,ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন করলেই DNS Server এ সাবডোমেইন তৈরী করা যায়।কয়েকটি সাবডোমেইনের উদাহরন
http://www.forum.joomla.org
http://support.microsoft.com
এই নামটি নিবন্ধন করে নিতে হবে,নিবন্ধন করার সাথে সাথেই ঐ সাইটের সকল তথ্য এবং আইপি এড্রেস DNS (Domain name System) Server এ সংরক্ষিত হয়ে যায়। শেষে যে শব্দটি থাকে যেমন .com,.net,.org ইত্যাদি এগুলো নিজের ইচ্ছামত ঠিক করতে পারেন-সাধারনত কোম্পানি হলে .com,অর্গানাইজেশন হলে .org এভাবে নিয়ে থাকে।
সাবডোমেইন
এটার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবেনা,ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন করলেই DNS Server এ সাবডোমেইন তৈরী করা যায়।কয়েকটি সাবডোমেইনের উদাহরন
http://www.forum.joomla.org
http://support.microsoft.com
ব্যান্ডওয়াইথ+কানেকশন স্পিড+ডিস্ক স্পেস+পিএইচপি ভার্সন+আপটাইম টিউটোরিয়াল
ডিস্ক স্পেস/ওয়েব স্পেস (Disk Space)
ডিস্ক স্পেস বা ওয়েব স্পেস হচ্ছে আপনি সার্ভারে যতটুকু জায়গা নিবেন সেটা।এটা আপনি ঠিক করবেন আপনার সাইটের উপর ভিত্তি করে যদি ছোটখাট সাইট হয় তাহলে কয়েকশ মেগাবাইট জায়গা নিলেই চলবে।কিন্তু আপনার সাইটে যদি অডিও,ভিডিও,গ্রাফিক্সের কাজ থাকে তাহলে বেশি লাগবে।
ব্যান্ডওয়াইথ (Monthly Traffic/Bandwith)
এটা হচ্ছে সার্ভার থেকে ইউজারের (ইউজার হচ্ছে ঐ ব্যাক্তি যে আপনার সাইটটি ব্রাউজ করে) কম্পিউটারে মাসে কতটুকু ডেটা transfer হবে।যদি আপনার সাইট অনেক বিখ্যাত হয় এবং প্রতিদিন হাজার হাজার বার ভিজিট হয় তাহলে আপনার অনেক ব্যান্ডওয়াইথ লাগবে।অনেকে অল্প ব্যান্ডোয়াইথ নেয় হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছ থেকে ফলে মাসের মাঝখানে সাইট damage হয়ে যায়।মনে হয় সে ধারনাই করতে পারেনাই যে তার সাইট টি এত লোক ভিজিট করবে।হোস্টিং প্রোভাইডাররা তাদের প্যাকেজগুলোতে প্রতিটি প্যাকেজের জন্য আলাদা আলাদা ব্যান্ডোয়াইথ নির্দিষ্ট করে দেয় যেমন 5GB,8GB ইত্যাদি।আপনার কোনটি দরকার তা হিসেব করে দেখবেন নিচে একটা হিসেব করার নিয়ম দেয়া হল-
পেজের গড় সাইজ*আনুমানিক মাসে কতবার পেজ ভিজিট হবে
যদি পেজের সাইজ গড়ে 30KB হয় আর আপনার অনুমান মাসে 50,000 বার পেজ দেখা হবে তাহলে আপনার মাসে ব্যান্ডওয়াইথ দরকার হবে 0.03MB*50000=1.5GB
বড় বড় কমার্শিয়াল সাইটগুলির মাসে 100GB এর চেয়েও বেশি ব্যান্ডওয়াইথ খরচ হয়।
কানেকশন স্পিড (Connection Speed)
কোথাও হোস্টিং করানোর আগে দেখে নিবেন যে তাদের সার্ভারে হোস্টকৃত সাইটগুলি কত তারাতারি লোড হচ্ছে এভাবে অনেক গুলি হোস্টিং কোম্পানীর মধ্যে তুলনা করতে পারবেন।আরেকটা বুদ্ধিমানের কাজ হল কোন হোস্টিং কোম্পানীতে যেসব সাইট হো্স্টিং করা আছে সেসব সাইটের মালিকের সাথে যোগাযোগ করা এবং তথ্য নেয়া।
পিএইচপি ভার্সন (PHP version)
কিছুদিন পরপরই পিএইচপির নতুন নতুন ভার্সন আসে তাই হোস্টিং করানোর আগে দেখে নিবেন তাদের সার্ভার পিএইচপির সর্বশেষ ভার্সন সাপোর্ট করে কিনা তা না হলে PHP code ঠিকমত এক্সিকিউট হবেনা।
আপটাইম (Uptime)
যে হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছে আপনার সাইট হোস্ট করাবেন তাদের সেই সার্ভার যতক্ষন চালু থাকবে ততক্ষন আপনার সাইটও খোলা থাকবে।প্রায় সব হোস্টিং প্রোভাইডার প্রতিশ্রুতি দেয় ৯৯.৯৯% আপটাইম দেবে।কিন্তু কাজের বেলায় এসব উষ্ণ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখা যায়না (বিশেষ করে বাংলাদেশী প্রোভাইডারদের ক্ষেত্রে)।যদি সার্ভার বন্ধ থাকে আর সেই সময় যদি কেউ আপনার সাইটে ঢুকতে চায় তাহলে পারবেনা এমনকি সার্চ ইন্জিনগুলোর সার্চ রেজাল্টেও দেখাবেনা ফলে আপনার সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন ব্যার্থতায় পর্যবশিত হবে।গুগল আপনার সাইটের ranking অনেক নিচে নামিয়ে দেবে।আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার আপনাকে আপটাইম কতক্ষন দিচ্ছে তা www.internetseer.com বা www.alertra.com এই সাইট থেকে বিনামুল্যে যাচাই করে দেখতে পারেন।
ডিস্ক স্পেস বা ওয়েব স্পেস হচ্ছে আপনি সার্ভারে যতটুকু জায়গা নিবেন সেটা।এটা আপনি ঠিক করবেন আপনার সাইটের উপর ভিত্তি করে যদি ছোটখাট সাইট হয় তাহলে কয়েকশ মেগাবাইট জায়গা নিলেই চলবে।কিন্তু আপনার সাইটে যদি অডিও,ভিডিও,গ্রাফিক্সের কাজ থাকে তাহলে বেশি লাগবে।
ব্যান্ডওয়াইথ (Monthly Traffic/Bandwith)
এটা হচ্ছে সার্ভার থেকে ইউজারের (ইউজার হচ্ছে ঐ ব্যাক্তি যে আপনার সাইটটি ব্রাউজ করে) কম্পিউটারে মাসে কতটুকু ডেটা transfer হবে।যদি আপনার সাইট অনেক বিখ্যাত হয় এবং প্রতিদিন হাজার হাজার বার ভিজিট হয় তাহলে আপনার অনেক ব্যান্ডওয়াইথ লাগবে।অনেকে অল্প ব্যান্ডোয়াইথ নেয় হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছ থেকে ফলে মাসের মাঝখানে সাইট damage হয়ে যায়।মনে হয় সে ধারনাই করতে পারেনাই যে তার সাইট টি এত লোক ভিজিট করবে।হোস্টিং প্রোভাইডাররা তাদের প্যাকেজগুলোতে প্রতিটি প্যাকেজের জন্য আলাদা আলাদা ব্যান্ডোয়াইথ নির্দিষ্ট করে দেয় যেমন 5GB,8GB ইত্যাদি।আপনার কোনটি দরকার তা হিসেব করে দেখবেন নিচে একটা হিসেব করার নিয়ম দেয়া হল-
পেজের গড় সাইজ*আনুমানিক মাসে কতবার পেজ ভিজিট হবে
যদি পেজের সাইজ গড়ে 30KB হয় আর আপনার অনুমান মাসে 50,000 বার পেজ দেখা হবে তাহলে আপনার মাসে ব্যান্ডওয়াইথ দরকার হবে 0.03MB*50000=1.5GB
বড় বড় কমার্শিয়াল সাইটগুলির মাসে 100GB এর চেয়েও বেশি ব্যান্ডওয়াইথ খরচ হয়।
কানেকশন স্পিড (Connection Speed)
কোথাও হোস্টিং করানোর আগে দেখে নিবেন যে তাদের সার্ভারে হোস্টকৃত সাইটগুলি কত তারাতারি লোড হচ্ছে এভাবে অনেক গুলি হোস্টিং কোম্পানীর মধ্যে তুলনা করতে পারবেন।আরেকটা বুদ্ধিমানের কাজ হল কোন হোস্টিং কোম্পানীতে যেসব সাইট হো্স্টিং করা আছে সেসব সাইটের মালিকের সাথে যোগাযোগ করা এবং তথ্য নেয়া।
পিএইচপি ভার্সন (PHP version)
কিছুদিন পরপরই পিএইচপির নতুন নতুন ভার্সন আসে তাই হোস্টিং করানোর আগে দেখে নিবেন তাদের সার্ভার পিএইচপির সর্বশেষ ভার্সন সাপোর্ট করে কিনা তা না হলে PHP code ঠিকমত এক্সিকিউট হবেনা।
আপটাইম (Uptime)
যে হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছে আপনার সাইট হোস্ট করাবেন তাদের সেই সার্ভার যতক্ষন চালু থাকবে ততক্ষন আপনার সাইটও খোলা থাকবে।প্রায় সব হোস্টিং প্রোভাইডার প্রতিশ্রুতি দেয় ৯৯.৯৯% আপটাইম দেবে।কিন্তু কাজের বেলায় এসব উষ্ণ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখা যায়না (বিশেষ করে বাংলাদেশী প্রোভাইডারদের ক্ষেত্রে)।যদি সার্ভার বন্ধ থাকে আর সেই সময় যদি কেউ আপনার সাইটে ঢুকতে চায় তাহলে পারবেনা এমনকি সার্চ ইন্জিনগুলোর সার্চ রেজাল্টেও দেখাবেনা ফলে আপনার সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন ব্যার্থতায় পর্যবশিত হবে।গুগল আপনার সাইটের ranking অনেক নিচে নামিয়ে দেবে।আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার আপনাকে আপটাইম কতক্ষন দিচ্ছে তা www.internetseer.com বা www.alertra.com এই সাইট থেকে বিনামুল্যে যাচাই করে দেখতে পারেন।
Tutorial Topics:
সাইট সংরক্ষন করা
আপনার সাইট হ্যাক হতে পারে অথবা যে হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছে হোস্ট করিয়েছেন তাদের হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়ে যেতে পারে বা এধরনের যেকোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।এজন্য সাইট ব্যাকআপ রাখতে হয় যাতে পরে রিস্টোর করা যায়।
আপনার সাইট কি ধরনের এর উপর ভিত্তি করে ব্যাকআপের সিদ্ধান্ত নেবেন।যদি ফোরাম বা খবরের সাইট অথবা এ ধরনের কোন সাইট হয় যাতে প্রতিদিন নতুন নতুন জিনিস যোগ হয় তাহলে প্রতিদিন ব্যাকআপ সংগ্রহ করা ভাল।আর যদি এমন সাইট হয় যাতে মাসে হয়ত দুএকটা তথ্য আপডেট করে থাকেন তাহলে পরিবর্তন হওয়ার পর ব্যাকআপ সংগ্রহ করতে পারেন।
কিভাবে ব্যাকআপ সংগ্রহ করবেন
সাধারনভাবে আপনার একাউন্টে যত পাইল আছে সব ডাউনলোড করে ব্যাকআপ সংগ্রহ করতে পারেন।এটা আপনি আপনার FTP Software দিয়ে মেইন ফোল্ডার কপি করে আপনার হার্ডডিস্কে রাখতে পারেন।এভাবে ব্যাকআপ রাখার অসুবিধা হল-আপনার প্রচুর ব্যান্ডোয়াইথ খরচ হবে। নোট: এভাবে ব্যাকআপ রাখলে ডেটাবেসের ব্যাকআপ সংগ্রহ হবেনা,ডেটাবেসের ব্যাকআপ কিভাবে সংগ্রহ করবেন এটা আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাছে পদ্ধতি জেনে নিবেন।
ব্যাকআপ সেবা
অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার এই সেবা প্রদান করে থাকে অর্থ্যাৎ তারা সপ্তাহ বা মাসে একবার আপনার সাইটের ব্যাকআপ তৈরী করে রেখে দেয়,যদি রিস্টোর করার প্রয়োজন হয় তাহলে নির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিময়ে তা করে দেয়।
আপনার সাইট কি ধরনের এর উপর ভিত্তি করে ব্যাকআপের সিদ্ধান্ত নেবেন।যদি ফোরাম বা খবরের সাইট অথবা এ ধরনের কোন সাইট হয় যাতে প্রতিদিন নতুন নতুন জিনিস যোগ হয় তাহলে প্রতিদিন ব্যাকআপ সংগ্রহ করা ভাল।আর যদি এমন সাইট হয় যাতে মাসে হয়ত দুএকটা তথ্য আপডেট করে থাকেন তাহলে পরিবর্তন হওয়ার পর ব্যাকআপ সংগ্রহ করতে পারেন।
কিভাবে ব্যাকআপ সংগ্রহ করবেন
সাধারনভাবে আপনার একাউন্টে যত পাইল আছে সব ডাউনলোড করে ব্যাকআপ সংগ্রহ করতে পারেন।এটা আপনি আপনার FTP Software দিয়ে মেইন ফোল্ডার কপি করে আপনার হার্ডডিস্কে রাখতে পারেন।এভাবে ব্যাকআপ রাখার অসুবিধা হল-আপনার প্রচুর ব্যান্ডোয়াইথ খরচ হবে। নোট: এভাবে ব্যাকআপ রাখলে ডেটাবেসের ব্যাকআপ সংগ্রহ হবেনা,ডেটাবেসের ব্যাকআপ কিভাবে সংগ্রহ করবেন এটা আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাছে পদ্ধতি জেনে নিবেন।
ব্যাকআপ সেবা
অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার এই সেবা প্রদান করে থাকে অর্থ্যাৎ তারা সপ্তাহ বা মাসে একবার আপনার সাইটের ব্যাকআপ তৈরী করে রেখে দেয়,যদি রিস্টোর করার প্রয়োজন হয় তাহলে নির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিময়ে তা করে দেয়।
হোস্টিং এবং ইমেইল
হোস্টিং সেবাদাতা কোম্পানীগুলোতে সাধারনত ইমেইল অ্যাকাউন্ট ও সার্ভিস দিয়ে থাকে।আপনি হোস্টিং করলে আপনার ডোমেইন নামের সাথে সঙ্গতি রেখে আপনাকে ইমেইল ঠিকানা দিবে উদাহরন:
rejoan@webcoachbd.com
rejoan@mycompany.com
পপ ইমেইল (POP Email)
POP এর অর্থ হচ্ছে Post Office Protocol . এটা হচ্ছে Client/Server প্রোটকল ইমেইল আদান প্রদানের জন্য।এই ইমেইল ঠিকানায় যদি কেউ আপনাকে মেইল করে তাহলে এটা ইন্টারনেট সার্ভারে পরে থাকবে যতক্ষন না কোন Client email program যেমন মাইক্রোসফট আউটলুক,মজিলা থান্ডারবার্ড ইত্যাদি দ্বারা আপনার মেইল তুলে না নিবেন।
আইএমএপি ইমেইল (IMAP Email)
IMAP এর অর্থ হচ্ছে Internet Message Access Protocol এটা আরেকটা স্টান্ডার্ড প্রোটকল ইমেইল আদান প্রদানের জন্য।
এই ইমেইল ঠিকানায় যদি কেউ আপনাকে মেইল করে তাহলে এটা ইন্টারনেট সার্ভারে পরে থাকবে যতক্ষন না কোন Client email program যেমন মাইক্রোসফট আউটলুক,মজিলা থান্ডারবার্ড ইত্যাদি দ্বারা আপনার মেইল তুলে না নিবেন।
POP এবং IMAP এর মধ্যে পার্থক্য হল POP mail একটা কম্পিউটার থেকে অ্যাকসেস পাওয়া যায় আর IMAP একাধিক কম্পিউটার থেকে অ্যাকসেস পাওয়া যায় কারন এটা IMAP Server এ থাকে।
ওয়েব বেসড ইমেইল (Web-based E-mail)
এর সাহায্যে আপনি ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা আপনার মেইলে অ্যাকসেস নিতে পারবেন।লগিন করে মেইল পাঠাতে এবং রিসিভও করতে পারবেন।পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে যেকোন ব্রাউজার দিয়ে এই মেইল এ অ্যাকসেস নিতে পারবেন।জিমেইল,ইয়াহু ইত্যাদি Web based mail এর উদাহরন।
rejoan@webcoachbd.com
rejoan@mycompany.com
পপ ইমেইল (POP Email)
POP এর অর্থ হচ্ছে Post Office Protocol . এটা হচ্ছে Client/Server প্রোটকল ইমেইল আদান প্রদানের জন্য।এই ইমেইল ঠিকানায় যদি কেউ আপনাকে মেইল করে তাহলে এটা ইন্টারনেট সার্ভারে পরে থাকবে যতক্ষন না কোন Client email program যেমন মাইক্রোসফট আউটলুক,মজিলা থান্ডারবার্ড ইত্যাদি দ্বারা আপনার মেইল তুলে না নিবেন।
আইএমএপি ইমেইল (IMAP Email)
IMAP এর অর্থ হচ্ছে Internet Message Access Protocol এটা আরেকটা স্টান্ডার্ড প্রোটকল ইমেইল আদান প্রদানের জন্য।
এই ইমেইল ঠিকানায় যদি কেউ আপনাকে মেইল করে তাহলে এটা ইন্টারনেট সার্ভারে পরে থাকবে যতক্ষন না কোন Client email program যেমন মাইক্রোসফট আউটলুক,মজিলা থান্ডারবার্ড ইত্যাদি দ্বারা আপনার মেইল তুলে না নিবেন।
POP এবং IMAP এর মধ্যে পার্থক্য হল POP mail একটা কম্পিউটার থেকে অ্যাকসেস পাওয়া যায় আর IMAP একাধিক কম্পিউটার থেকে অ্যাকসেস পাওয়া যায় কারন এটা IMAP Server এ থাকে।
ওয়েব বেসড ইমেইল (Web-based E-mail)
এর সাহায্যে আপনি ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা আপনার মেইলে অ্যাকসেস নিতে পারবেন।লগিন করে মেইল পাঠাতে এবং রিসিভও করতে পারবেন।পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে যেকোন ব্রাউজার দিয়ে এই মেইল এ অ্যাকসেস নিতে পারবেন।জিমেইল,ইয়াহু ইত্যাদি Web based mail এর উদাহরন।
Tutorial Topics:
হোস্টিং ধরন টিউটোরিয়াল
হোস্টিং কয়েক ধরনের হতে পারে
১.বিনামূল্যে হোস্টিং করা (Free hosting)
ছোটখাট ব্যাক্তিগত ওয়েব সাইটের জন্য এই হোস্টিং ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।Bandwith/Monthly Traffic খুব কম থাকে।নিরাপত্তা শক্ত হয়না।কোন ডোমেইন নামও পাবেননা।
২. শেয়ারড হোস্টিং-Shared (Virtual) Hosting
এই হোস্টিং সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রচলিত।আমরা যে হোস্টিংগুলো ব্যাবহার করছি বা সাধারনত হোস্টিং প্রোভাইডাররা যে হোস্টিং অফার করে থাকে তা সব্ই শেয়ারড হোস্টিং।প্রফেশনাল বা কোন বড় সাইটের একটা স্বয়ংসম্পূর্ন সার্ভারের নির্দিষ্ট পরিমান সার্ভিস দরকার।এই সমস্ত সুবিধা নিজস্ব সার্ভারে নিয়ে আসতে গেলে বেশ ব্যায়বহুল হয়ে যায়।এদের জন্য Shared Hosting উপযুক্ত।এই সার্ভারের নিরাপত্তা কম থাকে কারন এখানে একসাথে অনেক Client এর সাইট(১০ থেকে শুরু করে আরও বেশি) একসাথে থাকে।এছাড়া আনলিমিটেড ডেটাবেস,ইমেইল,ব্যান্ডওয়াইথ এসব পাবেননা,সব সীমিত।
৩.ডেডিকেটেড হোস্টিং (Dedicated Hosting)
এই হোস্টিং এর জন্য ডেডিকেটেড সার্ভার প্রয়োজন।এটা অনেক ব্যায়বহুল।যদি আপনার ওয়েবসাইট অনেক অনেক বড় হয় এবং শক্ত নিরাপত্তা দরকার তখন এই হোস্টিং করা চলে।এখানে আপনি অনেক ডোমেইন নাম,আনলিমিটেড ব্যান্ডওয়াইথ,ডেটাবেস এসব সুবিধা পাবেন।
এই হোস্টিং ২ প্রকার
Managed Hosting: হোস্টিং প্রোভাইডাররাই সব করে দেবে যেমন নিরাপত্তা,কোন সফটওয়ার ইনস্টল দেয়া ইত্যাদি এজন্য তাদেরকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দিতে হবে।
Unmanaged Hosting: আপনি যদি Server administrator হন অর্থ্যাৎ আপনি যদি নিজেই আপনার এই ওয়েব সার্ভারের সকল কাজ করে নিতে পারেন তাহলে এটা হবে Unmanaged Hosting. এতে আপনার অনেক অর্থ সেভ হবে।সার্ভার ম্যানেজ করা শেখা যায়।ওয়েবে হাজারটা টিউটোরিয়াল আছে ইচ্ছে করলে শিখে নিজের কাজ নিজেই চালাতে পারেন।
৪.Collocated Hosting
Source: http://www.webcoachbd.com/
১.বিনামূল্যে হোস্টিং করা (Free hosting)
ছোটখাট ব্যাক্তিগত ওয়েব সাইটের জন্য এই হোস্টিং ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।Bandwith/Monthly Traffic খুব কম থাকে।নিরাপত্তা শক্ত হয়না।কোন ডোমেইন নামও পাবেননা।
২. শেয়ারড হোস্টিং-Shared (Virtual) Hosting
এই হোস্টিং সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রচলিত।আমরা যে হোস্টিংগুলো ব্যাবহার করছি বা সাধারনত হোস্টিং প্রোভাইডাররা যে হোস্টিং অফার করে থাকে তা সব্ই শেয়ারড হোস্টিং।প্রফেশনাল বা কোন বড় সাইটের একটা স্বয়ংসম্পূর্ন সার্ভারের নির্দিষ্ট পরিমান সার্ভিস দরকার।এই সমস্ত সুবিধা নিজস্ব সার্ভারে নিয়ে আসতে গেলে বেশ ব্যায়বহুল হয়ে যায়।এদের জন্য Shared Hosting উপযুক্ত।এই সার্ভারের নিরাপত্তা কম থাকে কারন এখানে একসাথে অনেক Client এর সাইট(১০ থেকে শুরু করে আরও বেশি) একসাথে থাকে।এছাড়া আনলিমিটেড ডেটাবেস,ইমেইল,ব্যান্ডওয়াইথ এসব পাবেননা,সব সীমিত।
৩.ডেডিকেটেড হোস্টিং (Dedicated Hosting)
এই হোস্টিং এর জন্য ডেডিকেটেড সার্ভার প্রয়োজন।এটা অনেক ব্যায়বহুল।যদি আপনার ওয়েবসাইট অনেক অনেক বড় হয় এবং শক্ত নিরাপত্তা দরকার তখন এই হোস্টিং করা চলে।এখানে আপনি অনেক ডোমেইন নাম,আনলিমিটেড ব্যান্ডওয়াইথ,ডেটাবেস এসব সুবিধা পাবেন।
এই হোস্টিং ২ প্রকার
Managed Hosting: হোস্টিং প্রোভাইডাররাই সব করে দেবে যেমন নিরাপত্তা,কোন সফটওয়ার ইনস্টল দেয়া ইত্যাদি এজন্য তাদেরকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দিতে হবে।
Unmanaged Hosting: আপনি যদি Server administrator হন অর্থ্যাৎ আপনি যদি নিজেই আপনার এই ওয়েব সার্ভারের সকল কাজ করে নিতে পারেন তাহলে এটা হবে Unmanaged Hosting. এতে আপনার অনেক অর্থ সেভ হবে।সার্ভার ম্যানেজ করা শেখা যায়।ওয়েবে হাজারটা টিউটোরিয়াল আছে ইচ্ছে করলে শিখে নিজের কাজ নিজেই চালাতে পারেন।
৪.Collocated Hosting
Source: http://www.webcoachbd.com/
Tutorial Topics:
হোস্টিং প্রযুক্তি
উইন্ডোজ হোস্টিং (Windows Hosting)
যদি আপনি আপনার সাইট ASP(Active Server Page) Programming Language এবং Microsoft SQL Server ডেটাবেস ব্যাবহার করে তৈরী করে থাকেন তাহলে আপনাকে Windows Server এ হোস্টিং করতে হবে।
লিনাক্স হোস্টিং (Linux Hosting)
আর আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট PHP এবং MySQL ডেটাবেস দিয়ে তৈরী করে থাকেন তাহলে Linux Server এ হোস্টিং করতে হবে।বাংলাদেশে এটিই বেশি প্রচলিত।কারন বাংলাদেশে ASP Developer এর চেয়ে PHP Developer এর সংখ্যা বেশি।
যদি আপনি আপনার সাইট ASP(Active Server Page) Programming Language এবং Microsoft SQL Server ডেটাবেস ব্যাবহার করে তৈরী করে থাকেন তাহলে আপনাকে Windows Server এ হোস্টিং করতে হবে।
লিনাক্স হোস্টিং (Linux Hosting)
আর আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট PHP এবং MySQL ডেটাবেস দিয়ে তৈরী করে থাকেন তাহলে Linux Server এ হোস্টিং করতে হবে।বাংলাদেশে এটিই বেশি প্রচলিত।কারন বাংলাদেশে ASP Developer এর চেয়ে PHP Developer এর সংখ্যা বেশি।
Tutorial Topics:
0 comments:
Post a Comment